Shing Fish

850.00৳ 

Product Code 58485547-1-1-2-1-2-1-1-1-1-1-1-1-2-1-1

শিং মাছের উপকারিতাঃ
উচ্চ প্রোটিন:
দেহ গঠনে সাহায্য করে ও শরীরকে শক্তিশালী রাখে।

লো ক্যালোরি ও কম চর্বি:
ডায়াবেটিক ও হৃদরোগীদের জন্য উপযোগী মাছ।

আয়রন সমৃদ্ধ:
রক্তস্বল্পতা দূর করে ও হিমোগ্লোবিন বাড়াতে সহায়ক।

ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস:
হাড় ও দাঁতের গঠন মজবুত করে।

পাচনে সহায়ক ও হালকা খাবার:
শিং মাছ সহজে হজম হয়, তাই শিশু ও অসুস্থদের জন্যও এটি উপযোগী।

SKU: 58485547-1-1-2-1-2-1-1-1-1-1-1-1-2-1-1 Category:

Description

🐟 শিং মাছ (Shing Fish) এর বৈশিষ্ট্যঃ
আকার ও গঠন:
শিং মাছ একটি ছোট থেকে মাঝারি আকারের মিঠা পানির মাছ। এর শরীর লম্বাটে ও গোলাকৃতি, ত্বক মসৃণ এবং আঁশবিহীন। মাছটির মাথা চ্যাপ্টা, মুখে দুটি জোড়া গোঁফ থাকে এবং পাখনার পাশে ধারালো কাঁটা বা “শিং” থাকে—যেখান থেকে এর নাম এসেছে।

স্বাদ:
শিং মাছের মাংস অত্যন্ত নরম, সুস্বাদু এবং কাঁটাবিহীন হওয়ায় খেতে সহজ। এর ঘ্রাণ মৃদু এবং রান্নার পর একটি ঘরোয়া দেশি স্বাদ পাওয়া যায়, বিশেষ করে ঝোল বা ভুনায় এটি অনন্য।

প্রাপ্যতা:
বাংলাদেশের খাল, বিল, পুকুর ও নদীতে সহজলভ্য। বর্ষাকালে বেশি ধরা পড়ে। বর্তমানে মাছ চাষের মাধ্যমেও বাজারে প্রায় সারা বছর পাওয়া যায়।

সংরক্ষণ:
ফ্রিজে ভালোভাবে সংরক্ষণ করা যায়। তাজা অবস্থায় রান্না করলে সবচেয়ে বেশি স্বাদ পাওয়া যায়।

শিং মাছের উপকারিতাঃ
উচ্চ প্রোটিন:
দেহ গঠনে সাহায্য করে ও শরীরকে শক্তিশালী রাখে।

লো ক্যালোরি ও কম চর্বি:
ডায়াবেটিক ও হৃদরোগীদের জন্য উপযোগী মাছ।

আয়রন সমৃদ্ধ:
রক্তস্বল্পতা দূর করে ও হিমোগ্লোবিন বাড়াতে সহায়ক।

ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস:
হাড় ও দাঁতের গঠন মজবুত করে।

পাচনে সহায়ক ও হালকা খাবার:
শিং মাছ সহজে হজম হয়, তাই শিশু ও অসুস্থদের জন্যও এটি উপযোগী।

🍛 শিং মাছ খাওয়ার পদ্ধতিঃ
শিং মাছের পাতলা ঝোল (আলু, পুঁই শাক, লাউ দিয়ে)
সরিষা বাটা দিয়ে ভুনা
টক ঝোল (তেঁতুল/আমড়া/চালতা দিয়ে)
শিং মাছের কালা ভুনা
শিং মাছ দিয়ে শাক রান্না (পুঁই/লাল শাক/ঢেঁড়স)
সিদ্ধ করে ভর্তা (সেদ্ধ মাছ, সরিষা তেল, পেঁয়াজ-মরিচ)

Additional information

Size

M, L, XXL

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “Shing Fish”

Your email address will not be published. Required fields are marked *