Koi Fish

700.00৳ 

Product Code 58485547-1-1-2-1-2-1-1-1-1-1-1-1-2-1-1-1-1-1-1-1-1-1-1-1

কই মাছের উপকারিতাঃ
উচ্চ প্রোটিন:
পেশি গঠন ও শরীরের কোষ গঠনে সহায়ক।

ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড:
হৃদরোগ প্রতিরোধ ও ব্রেন ফাংশন উন্নত করে।

ভিটামিন ও মিনারেল:
ভিটামিন B-কমপ্লেক্স, আয়রন ও ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ, যা হাড় ও দাঁত মজবুত করে।

সহজে হজমযোগ্য:
শিশু ও বৃদ্ধদের জন্য উপযোগী।

SKU: 58485547-1-1-2-1-2-1-1-1-1-1-1-1-2-1-1-1-1-1-1-1-1-1-1-1 Category:

Description

🐟 কই মাছ (Koi Fish) এর বৈশিষ্ট্যঃ
আকার ও গঠন:
কই মাছ একটি মাঝারি থেকে বড় আকারের মিঠা পানির মাছ। এর শরীর লম্বাটে ও চ্যাপ্টা, মাথা বড় এবং মুখে গোঁফের মতো ফুসকুড়ি (বারবেল) থাকে। শরীরের রঙ সাধারণত ধূসর থেকে বাদামী এবং মাঝে মাঝে হালকা সোনালি ছোপ থাকে। কই মাছের ত্বক মসৃণ এবং আঁশ কম।

স্বাদ:
কই মাছের মাংস সুস্বাদু, রসালো এবং তুলনামূলক কম কাঁটা থাকে। রান্নায় এটি ঝোল, ভুনা, ফ্রাই বা গ্রিল করা যায়। কই মাছের মাংস নরম হওয়ায় শিশু থেকে বৃদ্ধ সবাই পছন্দ করে।

প্রাপ্যতা:
বাংলাদেশের পুকুর, নদী, বিল ও খালে সহজলভ্য। বিশেষ করে গ্রামের পুকুরে কই মাছ চাষ ব্যাপক। বর্ষাকালে ও গ্রীষ্মে বেশি ধরা পড়ে।

সংরক্ষণ:
ফ্রিজে সংরক্ষণ করলে ২–৩ দিন ভালো থাকে। তাজা অবস্থায় রান্না করাই স্বাদের জন্য উত্তম।

কই মাছের উপকারিতাঃ
উচ্চ প্রোটিন:
পেশি গঠন ও শরীরের কোষ গঠনে সহায়ক।

ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড:
হৃদরোগ প্রতিরোধ ও ব্রেন ফাংশন উন্নত করে।

ভিটামিন ও মিনারেল:
ভিটামিন B-কমপ্লেক্স, আয়রন ও ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ, যা হাড় ও দাঁত মজবুত করে।

সহজে হজমযোগ্য:
শিশু ও বৃদ্ধদের জন্য উপযোগী।

ত্বক ও চুলের যত্নে:
ত্বক মসৃণ ও চুল শক্তিশালী করে।

🍛 কই মাছ খাওয়ার পদ্ধতিঃ
কই মাছের ঝোল (সরিষা বা টক ঝোল)
কই মাছ ভুনা
কই মাছ ফ্রাই
কই মাছের কষা
মাছ দিয়ে পায়েস বা বিরিয়ানি

Additional information

Size

M, L, XXL

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “Koi Fish”

Your email address will not be published. Required fields are marked *